আল-কুর্আনুল কারীমের হিফয কার্যক্রমকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশে গড়ে উঠেছে অসংখ্য প্রতিষ্ঠান। কিন্তু আমরা লক্ষ্য করেছি, প্রতিষ্ঠানগুলোর বেশিরভাগই আল-কুর্আনের মূল উদ্দেশ্যকে পূরণ করতে ব্যর্থ। পবিত্র গ্রন্থ আল-কুর্আন নাযিলের মূল উদ্দেশ্য সম্পর্কে আল্লাহ বলেন:
كِتَابٌ أَنْزَلْنَاهُ إِلَيْكَ مُبَارَكٌ لِيَدَّبَّرُوا آيَاتِهِ وَلِيَتَذَكَّرَ أُولُو الْأَلْبَابِ
“এক মুবারক কিতাব, এটা আমরা আপনার প্রতি নাযিল করেছি, যাতে মানুষ এর আয়াত সমূহ গভীরভাবে চিন্তা করে এবং যাতে বোধশক্তিসম্পন্ন ব্যক্তিরা গ্ৰহণ করে উপদেশ।” (সুরা 38 সাদ: ২৯)
আর তাই, হিফযুল কুর্আনে এক বৈচিত্র আনার লক্ষ্য নিয়ে ‘মাদ্রাসাতুল ইলম’ যাত্রা শুরু করে ২০১৯ সালে।